• ইমাম আন-নববীর চল্লিশ হাদীস

    চল্লিশ হাদীস বা আরবাইনিয়াত (আরবি: لأربعينات‎) হল হাদীস সাহিত্যের একটি উপশ্রেণী। নামানুসারে, এগুলো হলো এক বা একাধিক বিষয়ের উপর নির্ভর করে সংকলনকারীর প্রয়োজন অনুসারে বাছাইকৃত চল্লিশটি হাদীসের সমাহার। চল্লিশ হাদীস সংকলনসমূহের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল ইমাম আন-নববীর (রহঃ) চল্লিশ হাদীস সংকলন যেটি ইসলামের মৌলিক ও আদর্শিক চল্লিশটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ হাদীসের সমন্বয়ে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে । এর প্রতিটি হাদীস-ই দ্বীনের এক-একটি ভিত্তি স্বরূপ। যাকে 'আলেমগণ ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু', বা'ইসলামের অর্ধেক' বা 'ইসলামের এক তৃতীয়াংশ' বলে বর্ণনা করেছেন। আখেরাতের ব্যাপারে যারা আগ্রহী তাদের এসব হাদীস জানা প্রয়োজন। কারণ এতে প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ কথা আলোচিত হয়েছে এবং এতে আনুগত্যের সমস্ত রূপ আলোচিত হয়েছে। চিন্তাশীল লোকদের জন্য এটা খুবই স্পষ্ট কথা।

    View all
  • প্রতি দিবা ও রাত্রিতে রাসুল (সঃ)-এর কথা ও আমল

    আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলেছেন- “বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস তবে আমাকে অনুসরণ কর, আল্লাহ তোমাদেরকে ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করবেন। আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল এবং পরম দয়ালু।” -সূরা, আলে ইমরান: ৩১ হাসান আল বাসরী (রহঃ) বলেন, ‘তাদের (আল্লাহর প্রতি) ভালবাসার নিদর্শন হচ্ছে তাঁর নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহর প্রতি তাদের অনুগামীতা। ঈমানদারদের মর্যাদাকে পরিমাপ করা হয় তাঁর নবীর সুন্নাহর অনুসরণ অনুযায়ী। এই সংকলন, মুসলিমদের কাজ কর্মে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহকে পুনজাগরিত করা; তাদের দৈনন্দিন জীবন, ইবাদত, ঘুম, পানাহার, লোকদের সাথে আচার আচরণ, পবিত্রতা, ঘরে প্রবেশ এবং বাহির যাওয়া, পোশাক পরিধান এবং বাকি অন্যান্য ক্ষেত্রে লেখকের মতে, যদি কেউ যথাসাধ্য চেষ্টা করে সে তার জীবনের সব প্রয়োজন পূরণ করে যে সুন্নাহ পালন করতে পারবে তা এক হাজারের কম নয়। ছোট এই পুস্তিকাটি সুন্নাহকে সহজে বাস্তবায়নের উপায় ব্যতীত আর কিছুই নয়। যদি একজন মুসলিম চায় তাহলে এক হাজার সুন্নাহ দৈনিক পালন করতে পারে। সংকলনঃ শাইখ খালিদ আল হুসাইনান প্রকাশনাঃ দারুস সালাম

    View all
  • সহীহ হাদীসে কুদসী

    রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেসব হাদীস আল্লাহর সাথে সম্পৃক্ত করে বর্ণনা করেছেন আলিমগণ সেগুলোকে “হাদীসে কুদসী” নামে অভিহিত করেছেন। আল্লাহর নাম “কুদ্দুস” এর সাথে সম্পর্কযুক্ত করে এসব হাদীসকে ‘কুদসী’ বলা হয়। (‘কুদ্দুস’ অর্থ পবিত্র ও পুণ্যবান।) ‘সহীহ হাদীসে কুদসী’ সংকলনটি বিশুদ্ধ প্রমাণিত হাদীসে কুদসীর বিশেষ সংকলন। এখানে সনদ ও ব্যাখ্যা ছাড়া হাদীসে কুদসীগুলো উপস্থাপন করা হয়েছে, তবে হাদীসগুলো সূত্রসহ উল্লেখ করে বিশুদ্ধতার স্তর ও জরুরী অর্থ বর্ণনা করা হয়েছে। মূল: আবু আব্দুল্লাহ মুস্তফা ইবন আল-আদাভি অনুবাদ: সানাউল্লাহ নজির আহমদ সম্পাদনা: ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া রেফারেন্স: ইসলাম হাউস ডট কম

    View all
  • আল-লুলু ওয়াল মারজান

    আল-লু’লু’ ওয়াল মারজান শিরোনামে এই বইটির অর্থ  হীরা ও মুক্তো। এটি মুত্তাফাকুন আলাইহি’র বিষয় ভিত্তিক একটি সংকলন। যা বিভিন্ন মানের দিক দিয়ে সর্বাধিক উত্তম। আল্লামা ফুয়াদ আল বাকী (রহ) এই বইয়ের  হাদীসগুলো বেছে বেছে সংকলন করেছেন, যেসব হাদীস একই সাথে উভয় ইমাম, ইমাম বুখারী (রহ) ও ইমাম মুসলিম (রহ)  সহীহ বলে একমত পোষণ করেছেন এবং গুরুত্বপূর্ণ মনে করে স্বীয় হাদীস গ্রন্থে সংকলন করেছেন।  বইটি প্রতিটি মুসলিমের ব্যক্তিগত সংগ্রহের অংশ হওয়া উচিত। সংকলন: আল্লামা ফুয়াদ আল বাকী (রহ) প্রকাশনায়: তাওহীদ পাবলিকেশন্স। please noted: Hadith data entry still on progress ...

  • মুহাম্মাদ (স:) এর বিদায় হজ্জের ভাষণ

    বিদায় হজ্জের ভাষণে ইসলাম ধর্মের মর্মবাণী সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছিলো। মুসলিম জাতির সাফল্যের ধারা বজায় রাখতে মুসলমানদের করণীয় সম্পর্কে মুহাম্মদ (স:) চূড়ান্ত দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন। এই ঐতিহাসিক ভাষণ কেবল উপাসনামূলক অনুশাসন ছিলো না, বরং মানবসমাজের জন্য করণীয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ভাষায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপদেশও এতে ছিলো। আল্লাহর প্রতি আনুগত্য, তাঁর সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি, মানবজাতির ঐক্য, আধ্যাত্মিক ভ্রাতৃত্ব, সামাজিক স্বাধীনতা এবং গণতান্ত্রিক সাম্য ইত্যাদি সমাজ বিনির্মাণের অন্যতম সব বিষয়ই এই ভাষণের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। ইসলামের প্রকৃত মূল্যবোধ অনুযায়ী মুসলমানদের করণীয় সম্পর্কে এই ভাষণে চূড়ান্ত দিকনির্দেশনা ছিলো।

    বিদায়-হজ্জ সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন এখানে [http://riyadussaliheenbd.com/বিদায়-হজ্জের-ভাষণ/]
    View all
  • রিয়াযুস সালেহীন

    ইমান নববী (র.)-এর বিশ্বখ্যাত ও অমূল্য গ্রন্থ 'রিয়াদুস সালিহীন' (বাংলায় - ধার্মিক এর উদ্যান) উম্মাতে মুসলিমার জন্য অনন্য উপহার। দীর্ঘদিন পরিশ্রম ও অনুসন্ধানের মাধ্যমে তিনি বিষয়ভিত্তিক এ গ্রন্থটি রচনা করছনে। এটি নবী (সা) বক্তব্য এবং ঐতিহ্যের সর্বাধিক বিশ্বাসযোগ্য উৎস বলে বিবেচিত।পবিত্র কুরআনের সাথে হাদীসের যে গভীর সম্পর্ক বিদ্যমান তা বুঝানোর জন্য তিনি অধ্যায় ও অনুচ্ছেদের প্রথমেই বিষয়রে সাথে সম্পর্কিত কুরআনের আয়াত সংযুক্ত করেছেন। গুরুত্বপূর্ণ কিছু কিছু বিষয়ের ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণও প্রদান করেছেন। সারা বিশ্বময় এ গ্রন্থটি ব্যাপকভাবে সমাদৃত ও পঠিত হয়ে আসছে। এটি সমগ্র মুসলিম উম্মাহর জন্য উপদেশ ও নির্দেশিকাগুলির একটি সম্পূর্ণ উৎস।