সাহারীর ফাযীলাত এবং তা গ্রহণের প্রতি গুরুত্বারোপ এবং সাহরী দেরি করে খাওয়া এবং ইফতার জলদি করা মুস্তাহাব।

১৩/৯.

৬৬৫. আনাস বিন মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, তোমরা সাহারী খাও, কেননা সাহারীতে বারাকাত নিহিত। (বুখারী পর্ব ৩০ : /১০ হাঃ ১৯২৩, মুসলিম ১৩/৯ হাঃ ১০৯৫)


৬৬৬. যায়দ ইব্‌নু সাবিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, তাঁরা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে সাহারী খেয়েছেন, অতঃপর ফাজরের সলাতে দাঁড়িয়েছেন। আনাস (রাঃ) বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলাম, এ দু’য়ের মাঝে কতটুকু সময়ের ব্যবধান ছিলো? তিনি বললেন, পঞ্চাশ বা ষাট আয়াত তিলাওয়াত করা যায়, এরূপ সময়ের ব্যবধান ছিলো। (বুখারী পর্ব ৯ : /২৭ হাঃ ৫৭৫, মুসলিম ১৩/৯, হাঃ ১০৯৭)


৬৬৭. সাহ্ল ইবনু সা‘দ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ লোকেরা যতদিন শীঘ্র ইফতার করবে*, ততদিন তারা কল্যাণের উপরে থাকে। (বুখারী পর্ব ৩০ : /৪৫ হাঃ ১৯৫৭, মুসলিম ১৩/৯, হাঃ ১০৯৮)


 

Was this article helpful?

Related Articles