১। প্রথম তাকবীর (তাকবীরাতুল ইহরামের) পর শুরুর দো’আ পাঠ করাঃ
অথবা আপনি পাঠ করতে পারেন,
২। কুরআন পাঠের পূর্বে তা‘আউয পাঠঃ
৩। অতঃপর আল-বাসমালাহ পাঠ করাঃ
৪। ফাতিহা পাঠ করার পর আমী-ন বলা।৮৬
৫। সূরা ফাতিহার পর অন্য সূরা মিলানো।৮৭
৬। রুকু থেকে উঠে দো’আ পাঠঃ
অতঃপর,
৭। একাধিক বার তাসবীহগুলো পাঠ করা৯০
রুকুর সময় পাঠ করাঃ
সিজদার সময় পাঠ করাঃ
৮। দুই সিজদার মধ্যখানে একাধিকবার পুনরাবৃত্তি করাঃ
৯। শেষ তাশাহহুদের পর পাঠ করাঃ
১০। সিজদার সময় দো’আকে দীর্ঘায়িত করাঃ
যখন বান্দা সিজদায় থাকে তখন রবের সবচেয়ে নিকটে থাকে- সুতরাং এতে বেশী করে দো’আ কর।৯২
[উল্লেখিত বিষয় গুলোতে যারা আরও বেশী দো’আ করতে চান তারা হিসনুল মুসলিম দেখতে পারেন এবং উল্লেখিত দো’আ এবং যিকর গুলোর অর্থও আপনারা প্রয়োজনে সেখান থেকে দেখে নিতে পারেন।]