৪৭৩. ইবনি আব্বাস [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, কয়েকজন আস্থাভাজন ব্যক্তি-আমার নিকট যাঁদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলেন উমার [রাদি.]-আমাকে বলেছেন যে, আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ] ফাজরের পর সূর্য উজ্জ্বল হয়ে না উঠা পর্যন্ত এবং আসরের পর সূর্য অস্তমিত না হওয়া পর্যন্ত সালাত আদায় করিতে নিষেধ করিয়াছেন।
[বোখারী পর্ব ৯ : /৩০ হাঃ ৫৮১, মুসলিম ৬/৫১, হাঃ ৮২৬]মুসাফির ব্যক্তির নামাজ-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৪৭৪. আবু সাঈদ খুদ্রী [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ]-কে বলিতে শুনিয়াছি যে, ফাজরের পর সূর্য উদিত হয়ে [একটু] উপরে না উঠা পর্যন্ত এবং আসরের পর সূর্য অস্তমিত না হওয়া পর্যন্ত কোন সলাত নেই।
[বোখারী পর্ব ৯ : /৩১ হাঃ ৫৮৬, মুসলিম ৬/৫১, হাঃ ৮২৭] মুসাফির ব্যক্তির নামাজ-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৪৭৫. ইবনি উমার [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ] বলেছেনঃ তোমরা সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় সলাত আদায়ের ইচ্ছা করো না।
[বোখারী পর্ব ৯ : /৩০ হাঃ ৫৮৩, মুসলিম ৬/৫১, হাঃ ৮২৮] মুসাফির ব্যক্তির নামাজ-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৪৭৬. ইবনি উমার [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ] বলেছেনঃ যখন সূর্যের এক কিনারা উদিত হইবে, তখন তা পরিস্কারভাবে উদিত না হওয়া পর্যন্ত সলাত আদায় বন্ধ রাখো। আবার যখন সূর্যের এক কিনারা অস্ত যাবে, তখন তা সম্পূর্ন অস্ত না যাওয়া পর্যন্ত তোমরা সলাত আদায় বন্ধ রাখ।
[বোখারী পর্ব ৫৯ : /১১ হাঃ ৩২৭২, মুসলিম ৬/৫১ হাঃ ৮২৮] মুসাফির ব্যক্তির নামাজ-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস