৮৩১. আয়িশাহ্ [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি নিজ হাতে নাবী [সাঃআঃ]-এর কুরবানীর পশুর কিলাদা পাকিয়ে দিয়েছি। এরপর তিনি তাকে কিলাদা পরিয়ে ইশআর করার পর পাঠিয়ে দিয়েছেন এবং তাহাঁর জন্য যা হালাল ছিল এতে তা হারাম হয়নি।
[বোখারী পর্ব ২৫/১০৬ হাঃ ১৬৯৬, মুসলিম পর্ব ১৫/৬৪, হাঃ ১৩২১] ওমরা হজের নিয়ম -এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৮৩২. যিয়াদ ইবনি আবু সুফ্ইয়ান [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি আয়িশাহ্ [রাদি.]-এর নিকট পত্র লিখলেন যে, আবদুল্লাহ ইবনি আব্বাস [রাদি.] বলেছেন, যে ব্যক্তি কুরবানীর পশু [মাক্কাহ্] পাঠায় তা যবহ না করা পর্যন্ত তার জন্য ঐ সমস্ত কাজ হারাম হয়ে যায়, যা হাজীদের জন্য হারাম। [বর্ণনাকারিণী] আমরাহ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] বলেন, আয়িশাহ্ [রাদি.] বলিলেন, ইবনি আব্বাস [রাদি.] যেমন বলেছেন, ব্যাপার তেমন নয়। আমি নিজ হাতে আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ]-এর কুরবানীর পশুর কিলাদা পাকিয়ে দিয়েছি আর তিনি নিজ হাতে তাকে কিলাদাহ পরিয়ে দেন। এরপর আমার পিতার সঙ্গে তা পাঠান। সে জানোয়ার যবহ করা পর্যন্ত আল্লাহ কর্তৃক হালাল করা কোন বস্তুই আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ]-এর প্রতি হারাম হয়নি।
[বোখারী পর্ব ২৫/১০৯ হাঃ ১৭০০, মুসলিম পর্ব ১৫/৬৪ হাঃ ১৩২১] ওমরা হজের নিয়ম -এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস