৩৫৭. আবু হুরাইরা [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
নাবী [সাঃআঃ] বলেছেনঃ যখন গরম বেড়ে যায় তখন তোমরা তা কমে এলে [যুহরের] সলাত আদায় করো। কেননা, গরমের প্রচন্ডতা জাহান্নামের উত্তাপের অংশ।
[বোখারী পর্ব ৯ : /৯ হাঃ ৫৩৬, মুসলিম ৫/৩২, হাঃ ৬১৫] নামাজের স্থান-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৩৫৮. আবু যার [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ]-এর মুআয্যিন যুহরের আযান দিলে তিনি বললেনঃ ঠাণ্ডা হইতে দাও, ঠাণ্ডা হইতে দাও। অথবা তিনি বলিলেন, অপেক্ষা কর, অপেক্ষা কর। তিনি আরও বলেন, গরমের প্রচণ্ডতা জাহান্নামের নিঃশ্বাসের ফলেই সৃষ্টি হয়। কাজেই গরম যখন বেড়ে যায় তখন গরম কমলেই সলাত আদায় করিবে। এমনকি [বিলম্ব করিতে করিতে বেলা এতটুকু গড়িয়ে গিয়েছিল যে] আমরা টিলাগুলোর ছায়া দেখিতে পেলাম।
[বোখারী পর্ব ৯ : /৯ হাঃ ৫৩৫, মুসলিম ৫/৩২, হাঃ ৬১৬] নামাজের স্থান-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৩৫৯. আবু হুরাইরা [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
নাবী [সাঃআঃ] বলেছেনঃ জাহান্নাম তার প্রতিপালকের নিকট এ বলে নালিশ করেছিলো, হে আমার প্রতিপালক! [দহনের প্রচণ্ডতায়] আমার এক অংশ আর এক অংশকে গ্রাস করে ফেলেছে। ফলে আল্লাহ্ তাআলা তাকে দুটি শ্বাস ফেলার অনুমতি দিলেন, একটি শীতকালে আর একটি গ্রীষ্মকালে। আর সে দুটি হলো, তোমরা গ্রীষ্মকালে যে প্রচণ্ড উত্তাপ এবং শীতকালে যে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা অনুভব কর তাই।
[বোখারী পর্ব ৯ : /৯ হাঃ ৫৩৭, মুসলিম ৫/৩২, হাঃ ৬১৫, ৬১৭] নামাজের স্থান-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস