১৪১৬. আবদুর রহমান ইবনিল আসওয়াদের পিতা আসওয়াদ [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি আয়েশা [রাদি.]-কে বিষাক্ত প্রাণীর দংশনের কারণে ঝাড়-ফুঁক গ্রহণের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেনঃ নাবী [সাঃআঃ] সব রকমের বিষাক্ত প্রাণীর দংশনে ঝাড়-ফুঁক গ্রহণের জন্য অনুমতি দিয়েছেন।
[বোখারী পর্ব ৭৬ অধ্যায় ৩৭ হাদীস নং ৫৭৪১; মুসলিম ৩৯/২১ হাঃ ২১৯৩]
১৪১৭. আয়েশা [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
নাবী [সাঃআঃ] ঝাড়-ফুঁকে পড়তেনঃ
بِسْمِ اللهِ، تُرْبَةُ أَرْضِنَا، بِرِيقَةِ بَعْضِنَا، يُشْفَى سَقِيمُنَا، بِإِذْنِ رَبِّنَا
আমাদের দেশের মাটি এবং আমাদের কারও থুথুতে আমাদের রবের হুকুমে আমাদের রোগী আরোগ্য লাভ করে।
[বোখারী পর্ব ৭৬ অধ্যায় ৩৮ হাদীস নং ৫৭৪৫; মুসলিম ৩৯/২১ ২১৯৪]
১৪১৮. আয়েশা [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] আমাকে আদেশ করিয়াছেন কিংবা তিনি বলেছেন, নজর লাগার জন্য ঝাড়ফুঁক করিতে।
[বোখারী পর্ব ৭৬ অধ্যায় ৩৫ হাদীস নং ৫৭৩৮; মুসলিম ৩৯/৮, হাঃ ২১৯৫]
১৪১৯. উম্মু সালামাহ [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
নাবী [সাঃআঃ] তাহাঁর ঘরে একটি মেয়েকে দেখলেন যে, তার চেহারায় কালিমা রয়েছে। তখন তিনি বললেনঃ তাকে ঝাড়ফুঁক করাও, কেননা তার উপর [বদ] নযর লেগেছে।
[বোখারী পর্ব ৭৬ অধ্যায় ৩৫ হাদীস নং ৫৭৩৯; মুসলিম ৩৯/২১, হাঃ ২১৯৭]