ফিতনার ভয় না থাকলে মহিলাদের মসজিদে গমন এবং মহিলারা সুগন্ধি মেখে বাইরে যাবে না

২৫৩. ইবনু ’উমার (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যদি তোমাদের কারো স্ত্রী মসজিদে যাবার অনুমতি চায়, তাহলে তাকে নিষেধ করো না।

সহীহুল বুখারী, পৰ্ব ৬৭: বিবাহ, অধ্যায় ১১৬, হাঃ ৫২৩৮; মুসলিম, পর্ব ৪ : সালাত, অধ্যায় ৩০, হাঃ ৪৪২


২৫৪. ইবনু ’উমার (রাযি.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’উমার (রাযি.)-এর স্ত্রী (আতিকাহ্ বিনত যাযিদ) ফাজর ও ’ইশার সালাতের জামা’আতে মসজিদে হাযির হতেন। তাঁকে বলা হল, আপনি কেন (সালাতের জন্য) বের হন? অথচ আপনি জানেন যে, ’উমার (রাযি.) তা অপছন্দ করেন এবং মর্যাদা হানিকর মনে করেন। তিনি জবাব দিলেন, তা হলে এমন কি বাধা রয়েছে যে, ’উমার (রাযি.) স্বয়ং আমাকে নিষেধ করছেন না? বলা হয়, তাঁকে বাধা দেয় আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ আল্লাহর বান্দিদের আল্লাহর মসজিদে যেতে বারণ করো না।

সহীহুল বুখারী, পর্ব ১১: জুমুআহ, অধ্যায় ১৩, হাঃ ৯০০; মুসলিম, পর্ব ৪ : সালাত, অধ্যায় ৩০, হাঃ ৪৪২


২৫৫. ’আয়িশাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যদি আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানতেন যে, নারীরা কি অবস্থা সৃষ্টি করেছে, তাহলে বনী ইসরাঈলের নারীদের যেমন বারণ করা হয়েছিল, তেমনি এদেরও মসজিদে আসা নিষেধ করে দিতেন।

সহীহুল বুখারী, পৰ্ব ১০; আযান, অধ্যায় ১৬৩, হাঃ ৮৬৯; মুসলিম, পর্ব ৪ : সালাত, অধ্যায় ৩০, হাঃ ৪৪৫

 

Was this article helpful?

Related Articles