আল্লাহ তায়ালা বলেছেনঃ
“আল্লাহ তায়ালা তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন যাবতীয় আমানত তার প্রকৃত মালিকের কাছে পৌছে দিতে। আর তুমি যখন লোকদের মাঝে ফয়সালা করবে, তখন ইনসাফের সাথে ফয়সালা করবে। আল্লাহ তোমাদেরকে কত উত্তম উপদেশ দান করেছেন। আল্লাহ সব কিছু জানেন ও দেখেন।” (সূরা নিসাঃ ৫৮)
তিনি আরো বলেছেনঃ
তোমাদের মধ্যে কেউ যদি কারো কাছে আমানত রাখে, তবে যার কাছে আমানত রাখা হয়েছে তার কর্তব্য আমানতের হক যথাযথ আদায় করা এবং তার প্রভু আল্লাহকে ভয় করে চলা। তোমরা কখনো সাক্ষ্য গোপন কর না। যে সাক্ষ্য গোপন করে, তার মন পাপে কলুষিত হয়েছে। তোমরা যা কিছু কর সবই আল্লাহ ভাল জানেন। (সূরা বাকারাঃ ২৮৩)
১৬১২. হযরত আবু হোরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (স) ইরশাদ করেছেন, পাওনা আদায়ের ব্যাপারে ধনী ব্যক্তির টাল-বাহানা করা জুলুম। আর যদি কারো ঋণকে অপর (ধনী) ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করা হয়, তবে তার (ঋণদাতা এ স্থানান্তরকে ঋণ বলে মেনে নেয়া উচিত । (বুখারী ও মুসলিম)