প্রস্থান করার দিন মুহাস্‌সাবে অবতরণ করা এবং সালাত আদায় করা মুস্তাহাব।

৮২৫. আয়িশাহ্ [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, তা হল একটি মানযিল মাত্র, যেখানে নাবী [সাঃআঃ] অবতরণ করিতেন, যাতে বেরিয়ে যাওয়া সহজতর হয় অর্থাৎ এর দ্বারা আবতাহ বুঝানো হয়েছে।

[বোখারী পর্ব ৩৫/১৪৭ হাঃ ১৭৬৫, মুসলিম পর্ব ১৫/৫৯, হাঃ ১৩১১] ওমরা হজের নিয়ম -এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস


৮২৬. ইবনি আব্বাস [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, মুহাস্‌সাবে অবতরণ করা [হজ্জের] কিছুই নয়। এ তো শুধু একটি মানযিল, যেখানে নাবী [সাঃআঃ] অবতরণ করেছিলেন।

[বোখারী পর্ব ২৫/১৪৭ হাঃ ১৭৬৬, মুসলিম পর্ব ১৫/৫৯, হাঃ ১৩১২] ওমরা হজের নিয়ম -এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস


৮২৭. আবু হুরাইরা [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, কুরবানীর দিনে মিনায় অবস্থানকালে নাবী [সাঃআঃ] বললেনঃ আমরা আগামীকাল [ইনশাআল্লাহ] খায়ফে বনী কিনানায় অবতরণ করব, যেখানে তারা কুফরীর উপরে শপথ নিয়েছিল। [রাবী বলেন] খায়ফ বনী কিনানাই হলো মুহাস্‌সাব। কুরায়শ ও কিনানা গোত্র বনূ হাশিম ও বনূ আবদুল মুত্তালিব-এর বিরুদ্ধে এ বিষয়ে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল, যে পর্যন্ত নাবী [সাঃআঃ]-কে তাহাদের হাতে সমর্পণ না করিবে সে পর্যন্ত তাহাদের সাথে বিয়ে-শাদী ও বেচা-কেনা বন্ধ থাকিবে।

[বোখারী পর্ব ২৫/৪৫ হাঃ ১৫৯০, মুসলিম পর্ব ১৫/৫৯, হাঃ ১৩১৪] ওমরা হজের নিয়ম -এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস

Was this article helpful?

Related Articles