৫১/৩.
১৮০৩. সাহল বিন সা’দ(রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন জান্নাতীরা জান্নাতে বালাখানাগুলো দেখতে পাবে,যেমন তোমরা আকাশে তারকাগুলো দেখতে পাও।(সানাদে অন্তর্ভুক্ত) রাবী ‘আবদুল ‘আযীয বলেন, আমার পিতা বলেছেন যে, আমি এ হাদীসটি নু‘মান ইব্নু আবূ আইয়্যাশকে বলেছি। অতঃপর তিনি বলেছেন, আমি এ মর্মে সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, অবশ্যই আবূ সা‘ঈদকে এ হাদীস বর্ণনা করতে আমি শুনেছি এবং এতে তিনি এটুকু অতিরিক্ত বর্ণনা করেছেন “যেরূপ অস্তমান তারকাকে আকাশের পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে তোমরা দেখে থাক।” (বুখারী পর্ব ৮১ অধ্যায় ৫১ হাদীস নং ৬৫৫৬; মুসলিম ৫১/৩, হাঃ ২৮৩০)
১৮০৪. আবূ সা‘ঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, অবশ্যই জান্নাতবাসীরা তাদের উপরের বালাখানার বাসিন্দাদের এমনভাবে দেখতে পাবে, যেমন তোমরা আকাশের পূর্ব অথবা পশ্চিম দিকে উজ্জ্বল দীপ্তিমান নক্ষত্র দেখতে পাও। এটা হবে তাদের মধ্যে মর্যাদার পার্থক্যের কারণে। সহাবীগণ বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! এ তো নাবীগনেরজায়গা। তাদের ব্যতীত অন্যরা সেখানে পৌঁছতে পারবে না। তিনি বললেন, হ্যাঁ, সে সত্তার কসম, যাঁর হাতে আমার প্রাণ, যেসব লোক আল্লাহ্র প্রতি ঈমান আনবে এবং রসূলগণকে সত্য বলে স্বীকার করবে। (বুখারী পর্ব ৫৯ অধ্যায় ৮ হাদীস নং ৩২৫৬; মুসলিম ৫১/৩ হাঃ ২৮৩১)