আল্লাহ তায়ালা বলেছেনঃ
“তোমরা নিজেদের মাঝে রাসূলকে এভাবে সম্বোধন কর না যেভাবে তোমরা পরস্পরকে করে থাক। আল্লাহ তাদেরকে ভাল ভাবেই জানেন, যারা তোমাদের মধ্য থেকে পরস্পর আড়াল হয়ে চুপে চুপে সরে পড়ে। রাসূলের হুকুম অমান্যকারীদের ভয় থাকা উচিত যে তারা কোন ফেতনায় জড়িয়ে পড়তে পারে কিংবা তাদের উপর কষ্টদায়ক আযাব আসতে পারে। (সূরা নূরঃ ৬৩)
তিনি আরো বলেছেনঃ
“যে দিন প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের ভালমন্দ কৃতকর্মের ফল সামনা-সামনি দেখতে পাবে সে ভাল কাজ করুক, আর মন্দই করুক। সেদিন প্রত্যেকেই কামনা করবে যদি এ দিনটি এবং তার মাঝে বহুদূরের ব্যবধান হত, তবে কতইনা ভাল হত। আল্লাহ তোমাদেরক তাঁর নিজের সম্পর্কে সাবধান করছেন। আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জন্য অত্যন্ত দয়ালু ও দরদী।” (সূরা আলে ইমরানঃ ৩০)
তিনি আরো বলেছেনঃ
“নিঃসন্দেহে তোমার প্রভুর পাকড়াও অত্যন্ত কঠোর। (সূরা বুরুজঃ ১২)
তিনি আরো বলেছেনঃ
“তোমাদের প্রভু যখন কোন যালেম জনবসতিকে পাকড়াও করেন, তখন তাাঁর পাকড়াও করা এমনটিই হয়ে থাকে। আসলে তাঁর পাকড়াও বড়ই কঠোর ও পীড়াদায়ক। (সূরা হুদঃ ১০২)
১৮০৮. হযরত আবু হোরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। নবী করীম (স) ইরশাদ করেছেন, আল্লাহ তায়ালা সূক্ষ্ম মর্যদাবোধ সম্পন্ন । আল্লাহর সূক্ষ্ম মর্যদাবোধ হল তিনি যে সব কাজ হারাম করেছেন কোন মানবের তা করা। অর্থাৎ কোন মানুষ যখন নিষিদ্ধ কাজ করে তখন আল্লাহর মর্যাদাবোধ জাগ্রত হয়। ( বুখারী ও মুসলিম )