৩৯৮. উম্মুল মুমিনীন আয়েশা [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেনঃ আল্লাহ তাআলা মুকীম অবস্থায় ও সফরে দু রাকআত করে সলাত র্ফায করেছিলেন। পরে সফরের সলাত আগের মত রাখা হয় আর মুকীম অবস্থার সলাত বাড়িয়ে দেয়া হয়।
[বোখারী পর্ব ৮ : /১ হাঃ ৩৫০, মুসলিম ৬/১, হাঃ ৬৮৫] মুসাফির ব্যক্তির নামাজ-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৩৯৯. হাফ্স ইবনি আসিম [রাযি] হইতে বর্ণিতঃ
ইবনি উমার [রাদি.] বলেন, কোন এক সফরে আমি নাবী [সাঃআঃ]-এর সাহচর্যে থেকেছি, সফরে তাঁকে নফল সলাত আদায় করিতে দেখিনি এবং আল্লাহ্ তাআলা ইরশাদ করেছেনঃ
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
“নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আল্লাহ্র রসূলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।”
[আহযাবঃ ২১১] [বোখারী পর্ব ১৮ : /১১ হাঃ ১১০১] মুসাফির ব্যক্তির নামাজ-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৪০০. আনাস ইবনি মালিক [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ]-এর সঙ্গে মাদীনায় যুহরের সলাত চার রাকআত আদায় করেছি এবং যুল-হুলাইসলামিক ফাউন্ডেশনয় আসরের সলাত দু রাকআত আদায় করেছি।
[বোখারী পর্ব ১৮ : /৫ হাঃ ১০৮৯, মুসলিম ৬/১ হাঃ ৬৯০] মুসাফির ব্যক্তির নামাজ-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৪০১. আনাস [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমরা নাবী [সাঃআঃ]-এর সাথে মাদীনাহ ফিরে আসা পর্যন্ত তিনি দুরাকআত, দুরাকআত সলাত আদায় করিয়াছেন। [রাবী বলেন] আমি [আনাস [রাদি.]-কে বললাম, আপনারা মাক্কাহ্য় কত দিন ছিলেন? তিনি বলিলেন, আমরা সেখানে দশ দিন ছিলাম।
[বোখারী পর্ব ১৮ : /১ হাঃ ১০৮১, মুসলিম ৬/১ হাঃ ৬৯৩] মুসাফির ব্যক্তির নামাজ-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস