কুরআন নিজে চর্চাকারী ও অন্যকে শিক্ষাদানকারীর মর্যাদা এবং ঐ ব্যক্তির মর্যাদা যে কুরআনের হিকমাত, যেমন ফিক্‌হ ইত্যাদি শিক্ষা করে এবং তদনুযায়ী আমাল করে ও তা শিক্ষা দেয়।

৪৬৬. ইবনি উমার [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ [সাঃআঃ]-কে বলিতে শুনিয়াছি যে, দুটি বিষয় ছাড়া অন্য কোন ব্যাপারে ঈর্ষা করা যায় না। প্রথমত, যাকে আল্লাহ্ তাআলা কিতাবের জ্ঞান দান করিয়াছেন এবং তিনি তার থেকে গভীর রাতে তিলাওয়াত করেন। দ্বিতীয়ত, যাকে আল্লাহ্ তাআলা সম্পদ দান করিয়াছেন এবং তিনি সেই সম্পদ দিন-রাত দান-খায়রাত করিতে থাকেন।

[বোখারী পর্ব ৯৭ : /৪৫ হাঃ ৫০২৫, মুসলিম ৬/৪৭ হাঃ ৮১৫] মুসাফির ব্যক্তির নামাজ-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস


৪৬৭. আবদুল্লাহ ইবনি মাসউদ [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নাবী [সাঃআঃ] বলেছেনঃ কেবল দুটি বিষয়ে ঈর্ষা করা বৈধ; [১] সে ব্যক্তির উপর, যাকে আল্লাহ্ সম্পদ দিয়েছেন, অতঃপর তাকে বৈধ পন্থায় অকাতরে ব্যয় করার ক্ষমতা দিয়েছেন; [২] সে ব্যক্তির উপর, যাকে আল্লাহ্ তাআলা প্রজ্ঞা দান করিয়াছেন, অতঃপর সে তার মাধ্যমে বিচার ফায়সালা করে ও তা অন্যকে শিক্ষা দেয়।

[বোখারী পর্ব ৩ : /১৫ হাঃ ৭৩, মুসলিম ৬/৪৭ হাঃ ৮১৬] মুসাফির ব্যক্তির নামাজ-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস

Was this article helpful?

Related Articles