৩৬১. আনাস ইবনি মালিক [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ] আসরের সলাত আদায় করিতেন, আর সূর্য তখনও যথেষ্ট উপরে উজ্জ্বল অবস্থায় বিরাজমান থাকতো। সলাতের পর কোনো গমনকারী আওয়ালীর দিকে রওয়ানা হয়ে তাহাদের নিকট পৌঁছে যেতো, আর তখনও সূর্য উপরে থাকতো। আওয়ালীর কোন কোন অংশ ছিল মাদীনা হইতে চার মাইল বা তার কাছাকাছি দূরত্বে।
[বোখারী পর্ব ৯ : /১৩ হাঃ ৫৫০, মুসলিম ৫/৩৪, হাঃ ৬২১] নামাজের স্থান-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৩৬২. আবু উমামাহ [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, একবার আমরা উমার ইবনি আবদুল আযীয [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]-এর সঙ্গে যুহরের সলাত আদায় করলাম। অতঃপর সেখান হইতে বেরিয়ে আনাস ইবনি মালিক [রাদি.]-এর নিকট গেলাম। আমরা গিয়ে তাঁকে আসরের সলাত আদায়ে রত পেলাম। আমি তাঁকে বললাম চাচা! এ কোন্ সলাত যা আপনি আদায় করিলেন? তিনি বলিলেন, আসরের সলাত আর এ হলো আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ]-এর সলাত, যা আমরা তাহাঁর সাথে আদায় করতাম।
[বোখারী পর্ব ৯ : /১৩ হাঃ ৫৪৯, মুসলিম ৫/৩৪, হাঃ ৬২৩] নামাজের স্থান-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস
৩৬৩. রাফি ইবনি খাদীজ [রাদি.] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমরা নাবী [সাঃআঃ]-এর সাথে আসরের সলাত আদায় করে উট যবেহ করতাম। তারপর সে গোশত দশ ভাগে ভাগ করা হত এবং সূর্যাস্তের পূর্বেই আমরা রান্না করা গোশত আহার করতাম।
[বোখারী পর্ব ৪৭ : /১ হাঃ ২৪৮৫, মুসলিম ৫/৩৪, হাঃ ৬২৫] নামাজের স্থান-এই হাদীসটির তাহক্কিকঃ সহীহ হাদীস