সত্যাসত্য যাচাই-বাচাই করার পর কোন বাণী বর্ণনা করতে হবে

আল্লাহ তায়ালা বলেছেনঃ

“যে সম্পর্কে তোমার কোন জ্ঞান নেই তার পিছনে লেগে যেও না” (সূরা বনী ইসরাঈলঃ ৩৬)

তিনি আরো বলেছেনঃ

“যে কথাই তার মুখ থেকে উচ্চারিত হয় তা সংরক্ষণের জন্য সদা প্রস্তুত একজন পর্যবেক্ষক মওজুদ রয়েছে।” (সূরা কাফঃ ১৮)

১৫৪৮ হযরত আবু হোরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। নবী করীম (স) বলেন, “কোন ব্যক্তির মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকু যথেষ্ট, সে যা শুনতে পায় তাই বলে বেড়ায়।” (মুসলিম)


১৫৪৯ হযরত সামুরা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (স) ইরশাদ করেছেন, “যে ব্যক্তি আমার নামে মিথ্যা হাদীস বর্ণনা করে এবং সে জানে যে সে মিথ্যা বর্ণনা করছে, তবে সে একজন মিথ্যাবাদী।” (মুসলিম)


১৫৫০ হযরত আসমা (রা) থেকে বর্ণিত। একজন মহিলা বলল, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার একজন সতীন রয়েছে। আমি তাকে বলি, স্বামী আমাকে এটা ওটা দিয়েছে অথচ সে তা দেয়নি, তবে কি আমার কোন পাপ হবে? নবী করীম (স) বললেন, “যতটুকু দেয়া হয়নি যে ততটুকু দেখায় সে ব্যক্তি মিথ্যার দুটি বস্ত্র পরিধানাকরীর মতো।” (বুখারী ও মুসলিম)


 

Was this article helpful?

Related Articles