জনসাধারণের সাথে মেলামেশা করা, কল্যাণমূলক সভা-সমিতি, সংগঠন ও যিকরের মজলিসে তাদের সাথে উপস্থিত হওয়া, রোগী দেখা, জানাযায় অংশগ্রহণ করা, অভাবীর সাহায্যে এগিয়ে আসা, অজ্ঞদের সঠিক পথে নির্দেশনাদানে সহায়তা করা, সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা, অন্যকে কষ্ট না দেয়া এবং কষ্ট পেয়েও ধৈর্যধারণ করা ইত্যাদি কল্যাণমূলক কাজে সহযোগিতা করা সংক্রান্ত ফয়িলতসমূহের বর্ণনা

মনে রাখবেন, সমাজের সাথে উপরোল্লেখিত নীতির ভিত্তিতে মেলা-মেশা ও উঠা-বসা করাই পচ্ছন্দনীয় ও গ্রহযোগ্য ব্যবস্থা। প্রিয় নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও অন্যান্য আম্বিয়ায়ে কেরাম, খোলাফয়ে রাশেদীন, সাহাবায়ে কেরাম ও শ্রেষ্ঠ তাবেয়ীগণের প্রত্যেকের একই নীতি ও আদর্শ ছিল। পরবর্তীতে উলামায়ে কেরাম ও উম্মতের উৎকৃষ্ট মনীষীরাও একই আদর্শের অনুসরন করেছেন। ইমাম শাফেয়ী আহমদ বিন হাম্বলসহ ফিকহ শাস্ত্রের ইমামদের সকলেই উপরোক্ত বক্তব্য সমর্থন করেছেন।

আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ

“তোমরা পরস্পর পুণ্য ও আল্লাহ ভীরুতার কাজে সহোযোগিতা কর।” (সূরা মায়েদাঃ ২)

Was this article helpful?

Related Articles